পূর্ণ নাম | আতাতুর্ক অলিম্পিয়াত স্তাদি |
---|---|
অবস্থান | বাশাকশেহির, ইস্তানবুল, তুরস্ক |
গণপরিবহন | অলিম্পিয়াত |
মালিক | তুরস্ক |
নির্বাহী কর্মকর্তা | ৩৪ |
ধারণক্ষমতা | ৮০,৫৯৭ (২০০২–২০০৫) ৭৬,০৯২ (২০০৫–২০১৯) ৭৬,৭৬১ (২০১৯–বর্তমান)[২] |
উপস্থিতির রেকর্ড | (গালাতাসারায় এসকে–অলিম্পিয়াকোস, ৩২ জুলাই ২০০২)[৩] |
আয়তন | ১০৫x৬৮ মিটার |
উপরিভাগ | ঘাস |
স্কোরবোর্ড | হ্যাঁ |
নির্মাণ | |
কপর্দকহীন মাঠ | ২৮ নভেম্বর ১৯৯৭[১] |
নির্মিত | ১৯৯৭–২০০২ |
উদ্বোধন | ৩১ জুলাই ২০০২ |
পুনঃসংস্কার | ২০০৫ |
নির্মাণ ব্যয় | $১৪০ মিলিয়ন[১] |
স্থপতি | মিশেল মাকারি এমেরিক জুবলেনা |
ভাড়াটে | |
তুরস্ক জাতীয় ফুটবল দল গালাতাসারায় এসকে (২০০৩–২০০৪) ইস্তাম্বুল বাশাকশেহির এফকে (২০০৭–২০১৪) কাসিমপাশা এসকে (২০০৭–২০০৮) বেশিকতাশ জেকে (২০১৩–২০১৬) | |
ওয়েবসাইট | |
www |
আতাতুর্ক অলিম্পিক স্টেডিয়াম (তুর্কি: Atatürk Olimpiyat Stadı, উচ্চারিত ) ইস্তাম্বুলের পশ্চিমাঞ্চলীয় সীমান্তের ইকিতেলিতে অবস্থিত তুরস্কের বৃহত্তম-ক্ষমতা সম্পন্ন স্টেডিয়াম। তুরস্ক প্রজাতন্ত্রের প্রতিষ্ঠাতা ও প্রথম রাষ্ট্রপতি মোস্তফা কামাল আতাতুর্কের নামানুসারে এই স্টেডিয়ামটির নামকরণ করা হয়েছে। এটির নির্মাণকাজ ১৯৯৯ সালে শুরু হয়েছিল এবং ২০০২ সালে এটি সম্পন্ন হয়েছিল। ২০০৮ সালের অলিম্পিক গেমসের জন্য এটি তুরস্কের ব্যর্থ বিডের জন্য নির্মিত হয়েছিল; যা শেষ পর্যন্ত বেইজিংয়ের জন্য ভূষিত হয়েছিল। এটির জন্য ব্যয় হয়েছে প্রায় ১৪০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার।[১]
ক্রম | উপস্থিতি | তারিখ | খেলা |
---|---|---|---|
১ | ৭৯,৪১৪[৩] | ৩১ জুলাই ২০০২ | গালাতাসারায় এসকে – অলিম্পিয়াকোস |
২ | ৭৭,৫১২[৪] | ২২ সেপ্টেম্বর ২০১৩ | বেশিকতাস – গালাতাসারায় |
৩ | ৭১,৩৩৪[৫] | ২১ সেপ্টেম্বর ২০০৩ | গালাতাসারায় – ফেনারবাহচে |
৪ | ৭১,২৩০[৬] | ১২ সেপ্টেম্বর ২০০৬ | গালাতাসারায় – বর্দো |
৫ | ৬৯,০০০[৭][৮] | ২৫ মে ২০০৫ | এসি মিলান – লিভারপুল |
৬ | ৬৬,৩০০[৯] | ১২ আগস্ট ২০০৩ | গালাতাসারায় – পিএফসি সিএসকেএ |
৭ | ৬৫,১১০[১০] | ১৯ মার্চ ২০১৫ | বেশিকতাস – ক্লাব ব্রুজ |
৮ | ৬৩,৬২৪[১১] | ২৬ ফেব্রুয়ারি ২০১৫ | বেশিকতাস – লিভারপুল |
৯ | ৬২,৬২০[১২] | ৯ আগস্ট ২০০৩ | গালাতাসারায় – দিয়ারবাকির্স্পোর |
১০ | ৬০,৭৪৭[১৩] | ২৯ আগস্ট ২০১৩ | বেশিকতাস – ত্রমসো আইএল |
টেমপ্লেট:উয়েফা চ্যাম্পিয়নস লীগ ফাইনালের মাঠ