| |
---|---|
মিশরের তৃতীয় রাষ্ট্রপতি | |
কাজের মেয়াদ ১৫ অক্টোবর ১৯৭০ – ৬ অক্টোবর ১৯৮১ ভারপ্রাপ্ত: ২৮ সেপ্টেম্বর ১৯৭০ – ১৫ অক্টোবর ১৯৭০ | |
প্রধানমন্ত্রী | See list |
উপরাষ্ট্রপতি | See list |
পূর্বসূরী | জামাল আবদেল নাসের |
উত্তরসূরী | সুফি আবু তালিব (ভারপ্রাপ্ত) হোসনি মুবারক |
মিশরের প্রধানমন্ত্রী | |
কাজের মেয়াদ ১৫ মে ১৯৮০ – ৬ অক্টোবর ১৯৮১ | |
রাষ্ট্রপতি | নিজে |
পূর্বসূরী | মোস্তফা খলিল |
উত্তরসূরী | হোসনি মুবারক |
কাজের মেয়াদ ২৬ মার্চ ১৯৭৩ – ২৫ সেপ্টেম্বর ১৯৭৪ | |
রাষ্ট্রপতি | নিজে |
পূর্বসূরী | আজিজ সাদকি |
উত্তরসূরী | আবদুল আজিজ মুহাম্মদ হেজাজি |
মিশরের উপরাষ্ট্রপতি | |
কাজের মেয়াদ ১৯ ডিসেম্বর ১৯৬৯ – ১৪ অক্টোবর ১৯৭০ | |
রাষ্ট্রপতি | জামাল আবদেল নাসের |
পূর্বসূরী | হুসাইন আল শাফি |
উত্তরসূরী | আলি সাবরি |
কাজের মেয়াদ ১৭ ফেব্রুয়ারি ১৯৬৪ – ২৬ মার্চ ১৯৬৪ | |
রাষ্ট্রপতি | জামাল আবদেল নাসের |
পূর্বসূরী | হুসাইন আল শাফি |
উত্তরসূরী | জাকারিয়া মুহাইদ্দিন |
মিশরের স্পিকার | |
কাজের মেয়াদ ২৬ মার্চ ১৯৬৪ – ১২ নভেম্বর ১৯৬৮ | |
রাষ্ট্রপতি | জামাল আবদেল নাসের |
পূর্বসূরী | আবদুল লতিফ বাগদাদি |
উত্তরসূরী | মুহাম্মদ লাবিব শুকাইর |
কাজের মেয়াদ ২১ জুলাই ১৯৬০ – ২৭ সেপ্টেম্বর ১৯৬১ | |
রাষ্ট্রপতি | জামাল আবদেল নাসের |
পূর্বসূরী | আবদুল লতিফ বাগদাদি |
উত্তরসূরী | নিজে |
ব্যক্তিগত বিবরণ | |
জন্ম | মুহাম্মদ আনোয়ার আল-সাদাত ২৫ ডিসেম্বর ১৯১৮ মুনাফিয়া প্রদেশ, মিশর সালতানাত |
মৃত্যু | ৬ অক্টোবর ১৯৮১ কায়রো, মিশর | (বয়স ৬২)
জাতীয়তা | মিশরীয় |
রাজনৈতিক দল | ন্যাশনাল ডেমোক্রেটিক পার্টি |
অন্যান্য রাজনৈতিক দল | আরব সোশ্যালিস্ট ইউনিয়ন |
দাম্পত্য সঙ্গী | এহসান মাদি জিহান সাদাত |
সন্তান | লুবনা আনোয়ার সাদাত নুহা আনোয়ার সাদাত জামাল আনোয়ার সাদাত জিহান আনোয়ার সাদাত |
ধর্ম | ইসলাম (সুন্নি) |
স্বাক্ষর | |
সামরিক পরিষেবা | |
আনুগত্য | মিশর |
শাখা | মিশরীয় সেনাবাহিনী |
কাজের মেয়াদ | ১৯৩৮–১৯৫২ |
পদ | কর্নেল |
মুহাম্মদ আনোয়ার আল-সাদাত (আরবি: محمد أنور السادات Muḥammad Anwar as-Sādāt মিশরীয় আরবি: mæˈħæmmæd ˈʔɑnwɑɾ essæˈdæːt; ২৫ ডিসেম্বর ১৯১৮ – ৬ অক্টোবর ১৯৮১) ছিলেন মিশরের তৃতীয় রাষ্ট্রপতি। ১৯৭০ সালের ১৫ অক্টোবর থেকে ১৯৮১ সালের ৬ অক্টোবর নিহত হওয়ার আগ পর্যন্ত তিনি এই দায়িত্বপালন করেছেন। সাদাত ছিলেন ১৯৫২ সালের বিপ্লবে বাদশাহ ফারুককে ক্ষমতাচ্যুতকারী স্বাধীন অফিসারদের মধ্যে অন্যতম সিনিয়র অফিসার এবং জামাল আবদেল নাসেরের ঘনিষ্ঠ সহযোগী। নাসেরের অধীনে সাদাত দুই দফায় ভাইস প্রেসিডেন্টের দায়িত্বপালন করেছেন এবং ১৯৭০ সালে নাসেরের উত্তরসুরি হিসেবে রাষ্ট্রপতি হন।
১১ বছরের রাষ্ট্রপতিত্বকালে আনোয়ার সাদাত মিশরে অনেক পরিবর্তন আনেন। নাসেরবাদের অনেক রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক ধারাকে বিদায় দেয়া হয়, বহুদলীয় প্রথার প্রবর্তন করা হয় এবং ইনফিতাহ নামক অর্থনৈতিক নীতি চালু করা হয়। ১৯৭৩ সালে মিশরের সিনাই উপদ্বীপ উদ্ধারের জন্য ইয়ম কিপুর যুদ্ধে তিনি মিশরের নেতৃত্ব দেন। ১৯৬৭ সালে ছয়দিনের যুদ্ধে ইসরায়েল তা দখল করে নিয়েছিল। এ কারণে মিশর ও আরব বিশ্বে তার জনপ্রিয়তা বৃদ্ধি পায়। এরপর তিনি ইসরায়েলের সাথে আলোচনায় বসেন এবং মিশর-ইসরায়েল শান্তি চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়। চুক্তির কারণে আনোয়ার সাদাত ও ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী মেনাখেম বেগিম শান্তিতে নোবেল পুরস্কার পান। চুক্তির ফলে মিশর সিনাই উপদ্বীপ ফিরে পায়। সাধারণ ভাবে মিশরীয়দের কাছে তা জনপ্রিয় হলেও[১] মুসলিম ব্রাদারহুড ও বামপন্থিরা ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রের ব্যাপারে কোনো প্রচেষ্টা না থাকায় তা প্রত্যাখ্যান করে।[১] বাকি আরব বিশ্বের সাথে আলোচনা না করে ইসরায়েলের সাথে শান্তিচুক্তিকে সুদান ছাড়া বাকি আরব দেশগুলো ও প্যালেস্টাইন লিবারেশন অর্গানাইজেশন প্রতিবাদ করে। ফিলিস্তিন ইস্যুতে তাদের সাথে আলোচনা প্রত্যাখ্যান করায় ১৯৭৯ থেকে ১৯৮৯ সাল পর্যন্ত আরব লীগে মিশরের সদস্যপদ স্থগিত ছিল।[২][৩][৪][৫] তার হত্যাকান্ডে পেছনে এই শান্তিচুক্তি ভূমিকা পালন করেছে।
রাজনৈতিক দপ্তর | ||
---|---|---|
পূর্বসূরী আবদুল লতিফ আল বাগদাদি |
পিপলস এসেম্বলির প্রেসিডেন্ট ১৯৬০-১৯৬৮ |
উত্তরসূরী ড. মুহাম্মদ লাবিব শুকাইর |
পূর্বসূরী জামাল আবদেল নাসের |
মিশরের রাষ্ট্রপতি ১৯৭০-১৯৮১ |
উত্তরসূরী সুফি আবু তালিব ভারপ্রাপ্ত |
পূর্বসূরী আজিজ সাদকি |
মিশরের প্রধানমন্ত্রী ১৯৭৩–১৯৭৪ |
উত্তরসূরী আবদুল আজিজ মুহাম্মদ হেজাজি |
পূর্বসূরী মোস্তফা খলিল |
মিশরের প্রধানমন্ত্রী ১৯৮০–১৯৮১ |
উত্তরসূরী হোসনি মুবারক |
পার্টির রাজনৈতিক কার্যালয় | ||
পূর্বসূরী নেই |
ন্যাশনাল ডেমোক্রেটিক পার্টির চেয়ারম্যান ১৯৭৮–১৯৮১ |
উত্তরসূরী হোসনি মুবারক |
এই নিবন্ধটি অসম্পূর্ণ। আপনি চাইলে এটিকে সম্প্রসারিত করে উইকিপিডিয়াকে সাহায্য করতে পারেন। |