আবিষ্কার | |
---|---|
আবিষ্কারক | স্কট এস. শেপার্ড ও অন্যান্য |
আবিষ্কারের স্থান | মাউনা কেয়া মানমন্দির |
আবিষ্কারের তারিখ | ৮ ফেব্রুয়ারি ২০০৩ |
কক্ষপথের বৈশিষ্ট্য | |
যুগ ১৭ ডিসেম্বর ২০২০ ( জেডি ২৪৫৯২০০.৫) | |
অর্ধ-মুখ্য অক্ষ | ০.১৪৪১০৪৬ AU (২,১৫,৫৭,৭৪০ কিমি) |
উৎকেন্দ্রিকতা | ০.৩৬৫৭০০৫ |
কক্ষীয় পর্যায়কাল | –১.৭৭ বছর (–৬৪৬.৬৪ দিন) |
গড় ব্যত্যয় | ২৯৫.৩৬৫২১° |
নতি | ১৫৪.৬৯০৩৬° (গ্রহণরেখা থেকে) |
উদ্বিন্দুর দ্রাঘিমা | ১২৭.৫২২৯৬° |
অনুসূরের উপপত্তি | ৮৬.৮৪৭১১° |
যার উপগ্রহ | বৃহস্পতি |
ভৌত বৈশিষ্ট্যসমূহ | |
প্রতিফলন অনুপাত | ০.০৪ (অনুমান) |
আপাত মান | ২৩.৯ |
পরম মান (H) | ১৭.০ |
এস/২০০৩ জে ১২ হল বৃহস্পতির একটি প্রাকৃতিক উপগ্রহ। এটি সৌরজগতের ক্ষুদ্রতম জ্ঞাত প্রাকৃতিক উপগ্রহগুলির অন্যতম। ২০০৩ সালে স্কট এস. শেপার্ডের নেতৃত্বে হাওয়াই বিশ্ববিদ্যালয়ের জ্যোতির্বিজ্ঞানীদের একটি দল এই উপগ্রহটি আবিষ্কার করেন।[১][২]
এস/২০০৩ জে ১২ উপগ্রহটির ব্যাস প্রায় ১ কিলোমিটার (০.৬ মাইল)। এটি গড়ে ১৭,৮৮৩ মেগামিটার দূরত্ব থেকে ৪৮৯.৭২ দিনে ক্রান্তিবৃত্তের সঙ্গে ১৪৩° (বৃহস্পতির বিষুবরেখার সঙ্গে ১৪৩°) নতিতে এবং ০.৪৯২০ উৎকেন্দ্রিকতায় বিপরিতগামী গতিতে বৃহস্পতিকে প্রদক্ষিণ করে চলেছে।[৩]
এই উপগ্রহটির বৃহস্পতির বহিঃস্থ অনিয়মিত বিপরিতগামী উপগ্রহগুলির মধ্যে সর্বাপেক্ষা নিকটতম এবং এটি সম্ভবত অ্যানানকি গোষ্ঠীর অন্তর্গত।
২০০৩ সালে আবিষ্কারের পর থেকে এই উপগ্রহটিকে আর দেখা যায়নি। বর্তমানে এটি হারিয়ে গিয়েছে বলে মনে করা হয়।[৪][৫][৬][৭]