এরপর তিনি মার্লবরা কলেজে অধ্যয়ন করেন।[৫] ২০০১ সালে সেন্ট এন্ড্রুজ বিশ্ববিদ্যালয়ে স্কটল্যান্ডের শিল্পকলার ইতিহাস বিষয়ে অধ্যয়নকালীন প্রিন্স উইলিয়ামের সাথে পরিচিত হন।[৬] বন্ধুত্বের সূচনালগ্নেই তারা প্রচারমাধ্যমে মুখরোচক সংবাদে পরিণত হন। ফলে মিডলটন বেশ বিব্রত অনুভব করতে থাকেন।[৭] এপ্রিল, ২০০৭ সালে সংবাদ মাধ্যমগুলো জানায় যে তাদের মধ্যেকার সম্পর্কে ফাটল ধরেছে। তারপরও তাদের বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক চলতে থাকে এবং ২০০৭ সালের শেষদিকে আবারো একত্রিত হন। এরপর থেকেই মিডলটন অনেক রাজকীয় অনুষ্ঠানে উপস্থিত হতে শুরু করেন।
বৈবাহিক জীবন
১৬ নভেম্বর, ২০১০ সালে প্রিন্স উইলিয়াম ও কেট মিডলটনের বিয়ের ঘোষণা দেয়া হয়। ২৯ এপ্রিল, ২০১১ সালে তাদের বিয়ে হয়। এর পূর্বে তিনি অনেক উচ্চ মর্যাদার অধিকারী বিভিন্ন রাজকীয় বিষয়াবলীতে অংশগ্রহণ করতে থাকেন। ৩ ডিসেম্বর, ২০১২ সালে সেন্ট জেমসে’স প্যালেস থেকে ঘোষণা করা হয় যে ডাচেস গর্ভবতী এবং তার প্রথম সন্তানের আশা করা হচ্ছে।[৮] সনাতনী ধারার বিরোধী হিসেবে এ ঘোষণা করা হয়। অসুস্থ অবস্থায় অষ্টম কিং এডওয়ার্ড হসপিটাল সিস্টার আগ্নেসে তিনি তিনদিন অবস্থান করেন।[৯][১০] ১৪ জানুয়ারি, ২০১৩ তারিখে সেন্ট জেমসে’স প্যালেস থেকে ঘোষণা করে যে, জুলাই, ২০১৩ সালে সন্তান ভূমিষ্ঠ হবে এবং ডাচেসের অবস্থার উত্তরণ ঘটছে।[১১]
অনেক লোকই তার ফ্যাশন বিষয়ে আকৃষ্ট হন এবং এর ফলে তিনি অনেক সেরা পোষাকের তালিকায় স্থান করে নেন।[১৬] ব্রিটিশ ফ্যাশন জগতে তার ব্যাপক প্রভাব লক্ষ্য করা যায় যা কেট মিডলটন প্রভাব নামে পরিচিতি পায়। ২০১২ সালে তিনি বিখ্যাত টাইম সাময়িকীর বিশ্বের শীর্ষ ১০০ প্রভাববিস্তারকারী ব্যক্তি হিসেবে নির্বাচিত হন।[১৭][১৮]
তথ্যসূত্র
↑As a titled royal, Catherine holds no surname, but when one is used, it is Mountbatten-Windsor. Many media outlets, however, refer to her by her maiden name, Kate Middleton.
↑Kensington Palace (the official London residence of the Duke and Duchess of Cambridge) said: "The Duke and Duchess of Cambridge are delighted to announce that they have named their son George Alexander Louis. The baby will be known as His Royal Highness Prince George of Cambridge."