ক্রিস্টোফার ইশারউড | |
---|---|
জন্ম | ক্রিস্টোফার উইলিয়াম ব্র্যাডশ ইশারউড ২৬ আগস্ট ১৯০৪ ওয়েবারস্লেজ হল, হাই লেন, চেশায়ার, ইংল্যান্ড |
মৃত্যু | ৪ জানুয়ারি ১৯৮৬ সান্টা মনিকা, ক্যালিফর্নিয়া, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র | (বয়স ৮১)
পেশা | ঔপন্যাসিক |
ভাষা | ইংরেজি |
জাতীয়তা | ব্রিটিশ |
নাগরিকত্ব | ব্রিটিশ, আমেরিকান (গৃহীত) |
সঙ্গী | হেনজ নেডেরমেয়ার (১৯৩২–৩৭) ডন বাকার্ডি (১৯৫৩–৮৬) |
স্বাক্ষর |
ক্রিস্টোফার উইলিয়াম ব্র্যাডশ ইশারউড (২৬ অগস্ট, ১৯০৪ – ৪ জানুয়ারি, ১৯৮৬) ছিলেন একজন ইংরেজ ঔপন্যাসিক।[১][২]
১৯০৪ সালে চেশায়ার-ডার্বিশায়ার সীমান্তের নিকটবর্তী পারিবারিক এস্টেটে ইশারউড জন্মগ্রহণ করেছিলেন।[৩]
ডার্বিশায়ারের রেপটন স্কুলে ইশারইডের সঙ্গে এডওয়ার্ড আপওয়ার্ডের পরিচয় হয়। আপওয়ার্ড ছিলেন ইশারউডের সারা জীবনের বন্ধু। এঁর সঙ্গেই ইশারউড তার নিম্নশ্রেণীর "মর্টমেয়ার" গল্পগুলি লেখেন। এই গল্পগুলির একটি তার জীবদ্দশায় এবং কয়েকটি মৃত্যুর পর প্রকাশিত হয়। অন্যান্যগুলির সারসংক্ষেপ "লায়নস অ্যান্ড শ্যাডোজ" গ্রন্থে প্রকাশিত হয়। তিনি ইচ্ছাকৃতভাবে ট্রাইপোজে অকৃতকার্য হন এবং ১৯২৫ সালে কেমব্রিজের করপাস ক্রিস্টি কলেজ পরিত্যাগ করেন। এরপর কয়েকবছর তিনি ভ্যায়োলিন-বাদক আন্দ্রে ম্যাঙ্গেওটের সঙ্গে বাস করেন। তিনি ম্যাঙ্গেওটের স্ট্রিং কোয়ার্টারের সেক্রেটারি হিসেবে কাজ করেন এবং চিকিৎসাবিদ্যা অধ্যয়ন করেন। এই সময় তিনি পিপল ওয়ান অট টু নো নামে একটি ননসেন্স কবিতার সংকলন রচনা করেন। এই বইটির অলংকরণ করেছিলেন ম্যাঙ্গেওটের এগারো বছরের ছেলে সিলভেইন। বইটি ১৯৮২ সালের আগে প্রকাশিত হয়নি।
১৯২৫ সালে এ. এস. টি. ফিশার ডব্লিউ. এইচ. অডেনের সঙ্গে তার পরিচয় করিয়ে দেন।[৪][৫] ইশারউড অডেনের সাহিত্যিক পরামর্শদাতা হন। অডেন তার কবিতাগুলি মন্তব্য ও অনুমোদনের জন্য ইশারউডের কাছে পাঠাতেন। অডেনের মাধ্যমে ইশারউডের সঙ্গে আলাপ হয় স্টিফেন স্পেনডারের। পরবর্তীকালে স্পেনডারের সঙ্গে ইশারউড জার্মানিতে অনেকটা সময় কাটিয়েছিলেন। ১৯২৮ সালে ইশারউডের প্রথম উপন্যাস অল দ্য কনসপিরেটরস্ প্রকাশিত হয়। গল্পটি অ্যান্টি-হিরোইক। এটি অনেক আধুনিকতাবাদী ঔপন্যাসিকের অনুকরণে লেখা। নিজের মায়ের কাছে পরাজিত এক যুবকের গল্প এটি। ১৯২৮-২৯ সালে ইশারউড কিংস কলেজ লন্ডনে চিকিৎসাবিদ্যা অধ্যয়ন শুরু করেন। কিন্তু ছয় মাস পরেই পড়া ছেড়ে অডেনের সঙ্গে বার্লিনে কয়েক সপ্তাহের জন্য চলে যান।
টীকা
গ্রন্থপঞ্জি
আরও পড়ুন