গকেবেরহা Die Baai (আফ্রিকান্স) iBhayi (খোসা)
| |
---|---|
গকেবেরহা | |
স্থানাঙ্ক: ৩৩°৫৭′২৯″ দক্ষিণ ২৫°৩৬′০০″ পূর্ব / ৩৩.৯৫৮০৬° দক্ষিণ ২৫.৬০০০০° পূর্ব | |
দেশ | দক্ষিণ আফ্রিকা |
প্রদেশ | পূর্ব কেপ |
স্থানীয় শাসনাধীন এলাকা | নেলসন ম্যান্ডেলা বে |
Established | 1820 |
সরকার | |
• Mayor | Nqaba Bhanga [১] (DA) |
আয়তন[২] | |
• শহর | ২৫১.০৩ বর্গকিমি (৯৬.৯২ বর্গমাইল) |
• মহানগর | ১,৯৫৯ বর্গকিমি (৭৫৬ বর্গমাইল) |
জনসংখ্যা (2020)[২] | |
• শহর | ৯,৬৭,৬৭৭ |
• জনঘনত্ব | ৩,৯০০/বর্গকিমি (১০,০০০/বর্গমাইল) |
• মহানগর[২] | ১১,৫২,৯১৫ |
• মহানগর জনঘনত্ব | ৫৯০/বর্গকিমি (১,৫০০/বর্গমাইল) |
Racial makeup (2011)[২] | |
• Black African | 30.6% |
• Coloured | 27.0% |
• Indian/Asian | 3.2% |
• White | 37.8% |
• Other | 1.4% |
First languages (2011)[২] | |
• Afrikaans | 40.2% |
• English | 33.2% |
• Xhosa | 22.2% |
• Other | 4.3% |
সময় অঞ্চল | SAST (ইউটিসি+০২:০০) |
Postal code (street) | 6001 |
PO box | 6000 |
Area code | 041 |
গকেবেরহা (স্থানীয়ভাবে: ; ইংরেজি: /kɛˈbɛərxə/ keb-AIR-khə), পূর্বে নামকরণ করা হয়েছে পোর্ট এলিজাবেথ[৩] দক্ষিণ আফ্রিকার পূর্ব কেপ প্রদেশের প্রধান সমুদ্রতীরবর্তী ও সবচেয়ে জনবহুল শহর। এর নাম বন্ধুত্বপূর্ণ বা বায়ুপূর্ণ শহর। [৪] গকেবেরহা নেলসন ম্যান্ডেলা বে মেট্রোপলিটন এলাকার সদর দপ্তর। এটি পূর্ব কেপের সবচেয়ে জনবহুল ও দক্ষিণ আফ্রিকার ষষ্ঠ বৃহত্তম শহর।[৫][৬][৭] গকেবেরহা পূর্ব কেপ প্রদেশের সাংস্কৃতিক ও অর্থনৈতিক কার্যক্রমের কেন্দ্র । শহরটি মনোরম আবহাওয়ার জন্য বিশ্বের প্রধান পাঁচটি শহরের একটি হিসাবে স্বীকৃতি পেয়েছে। [৮] এর শহরের উপকূলীয় রেখায় অনেকগুলো সৈকত রয়েছে। ম্যালেরিয়ামুক্ত বিগ ফাইভ গেম সংরক্ষণাগারের নিকটে অবস্থিত একমাত্র শহর। [৯][১০]
পোর্ট এলিজাবেথের অর্থনীতি গাড়িশিল্পের সাথেও সম্পর্কিত। দক্ষিণ আফ্রিকা ও সাবসাহারান আফ্রিকার বিনিয়োগের জন্য এটি এক আকর্ষণীয় গন্তব্য। গত এক দশকে এখানে ১৯.৮ বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ করা হয়েছে। [১১][১২]ফরচুন ৫০০ প্রতিষ্ঠানগুলোর অনেকটিই পোর্ট এলিজাবেথে কার্যক্রম পরিচালনা করে।[১৩] শার্ক রক পিয়ের, নেলসন ম্যান্ডেলা বে স্টেডিয়াম ও ডোনকিন সংরক্ষণাগার শহরের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনা।
অবকাশযাপন করতে আন্তর্জাতিক ও অভ্যন্তরীণ পর্যটকরা বিপুল সংখ্যায় পোর্ট এলিজাবেথে আগমন করেন।
দক্ষিণ আফ্রিকার দক্ষিণ পূর্ব উপকূলে, ভারতীয় মহাসাগর সংলগ্ন এলাকায় আলগোয়া উপসাগরের পশ্চিমাংশে ও কেপ টাউন শহরের ৭৭০ কিলোমিটার পূর্বে গকেবেরহার অবস্থান। নেলসন বে মেট্রোপলিটন এলাকার ২৫১ কিলোমিটার অংশ পোর্ট এলিজাবেথের অন্তর্ভুক্ত। [১৩] এটি দক্ষিণ আফ্রিকার দ্বিতীয় প্রাচীনতম শহর। ১৮২০ সালে কেপ উপনিবেশ সরকার শহরটি প্রতিষ্ঠা করে। সেসময় ৪,০০০ ব্রিটিশ উপনিবেশবাদী আলোগা উপসাগরীয় এলাকায় অবস্থান করেন।
এখানে ২০১০ সালের বিশ্বকাপ ফুটবলের ম্যাচও খেলা হয়েছিল।
২০২১ সালের ফেব্রুয়ারি থেকে, দক্ষিণ আফ্রিকা সরকার পোর্ট এলিজাবেথ শহরকে মনোনীত করার জন্য দক্ষিণ আফ্রিকা সরকার কর্তৃক আনুষ্ঠানিকভাবে ওয়ালমার শহরতলির জোসা নাম থেকে গকেবেরহা নামটি প্রথাগত করে দিয়েছে
পোর্ট এলিজাবেথের অদূরেই অ্যালবানি, উইলসন ও হাউয়িসন পুর্টে কতগুলো গুহা রয়েছে। বিশেষত আধুনিক মানুষদের আচরণ অনুধাবনের জন্য হাউয়িসন পুর্ট প্রত্নতাত্ত্বিকদের কাছে উৎকৃষ্ট জায়গা বিবেচিত হয়। এখানে ৬২,০০০-৬৫,০০০ বছর পূর্বের তীরন্দাজি ও খোলকের অলঙ্কারের নিদর্শন পাওয়া গেছে।
১৮২০ সালে বর্ধিষ্ণু আলগোয়া বে সমুদ্রবন্দরের নাম রাখা হয় পোর্ট এলিজাবেথ। কেপ উপনিবেশের ভারপ্রাপ্ত গভর্নর রুফ্যান শ' ডানকিনের প্রয়াত সহধর্মিণী এলিজাবেথ ফ্রান্সেস মারখামের নামে শহরের এই নামকরণ করা হয়েছে। [১৪] ২০১৯ সালে পূর্ব কেপের ভৌগোলিক নামকরণ কমিটি শহরের নাম পাল্টে কেবারহা রাখে। ঝোসা ভাষায় কেবারহা শব্দের অর্থ বাকেনস নদী, যেটি শহরের মধ্য দিয়ে প্রবাহিত হয়। [১৫]
বার্থোলোমিউ ডিয়াজ পোর্ট এলিজাবেথে আগমনকারী প্রথম বিদেশি। পর্তুগিজ এই অভিযাত্রী ১৪৮৮ সালে সেন্ট ক্রয় দ্বীপে আগমন করেন। [১৬]
|তারিখ=
(সাহায্য)
|তারিখ=
(সাহায্য)
|তারিখ=
(সাহায্য)
|তারিখ=
(সাহায্য)