জামাল খাসোগি | |
---|---|
জন্ম | জামাল আহমেদ খাসোগি ১৩ অক্টোবর ১৯৫৮[১] |
মৃত্যু | ২ অক্টোবর ২০১৮[২] | (বয়স ৫৯)
জাতীয়তা | সৌদি |
মাতৃশিক্ষায়তন | ইন্ডিয়ানা স্টেট ইউনিভার্সিটি |
পেশা | সাংবাদিক, কলাম লেখক |
সঙ্গী | হাতিস চেঙ্গিস, বাগ্দত্তা (২০১৮) |
ওয়েবসাইট | jamalkhashoggi |
জামাল খাসোগি (আরবি: جمال خاشقجي Jamāl Khāshuqjī, Hejazi: ৩১ অক্টোবর ১৯৫৮ - ২ অক্টোবর ২০১৮) ছিলেন একজন সৌদি সাংবাদিক,[৪] লেখক এবং আল-আরক নিউজ চ্যানেলের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান সম্পাদক।[৫] এছাড়াও তিনি সৌদি আরবের সংবাদপত্র আল ওয়াতানের সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন।[৬]
খাসোগি ২০১৭ সালের সেপ্টেম্বরে সৌদি আরব ত্যাগ করেন এবং স্ব-নির্বাসন জীবন শুরু করেন। তিনি বলেছিলেন যে, সৌদি আরব সরকার তার টুইটার একাউন্ট নিষিদ্ধ করে দিয়েছে[৭] এবং পরবর্তীকালে তিনি সৌদি আরব সরকারের সমালোচনা করে সংবাদপত্রে প্রতিবেদনও প্রকাশ করেছেন। বিশেষ করে খাসোগি সৌদি আরবের ক্রাউন প্রিন্স মুহাম্মদ বিন সালমান এবং দেশটির বাদশা সালমান বিন আবদুল আজিজের সমালোচক ছিলেন। এছাড়াও তিনি সৌদি নেতৃত্বাধীন ইয়েমেনে হামলারও বিরোধী ছিলেন।[৮]
২রা অক্টোবর ২০১৮ সালে খাসোগি তুরস্কের ইস্তাম্বুলে সৌদি আরবের কনস্যুলেটে প্রবেশ করেন কিন্তু এরপর আর বের হয়ে আসেননি।[৯] পরবর্তীকালে বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংবাদপত্রে প্রতিবেদন প্রকাশ হতে থাকে যে, তাকে কনস্যুলেটের ভেতর হত্যা করা হয়েছে। ১৫ই অক্টোবর তুর্কি কর্তৃপক্ষ সৌদি আরব কর্তৃপক্ষের অনুমতিক্রমে কনস্যুলেটে তল্লাশি কার্যক্রম পরিচালনা করে। প্রাথমিকভাবে সৌদি সরকার বিভিন্ন মাধ্যমে প্রকাশিত হত্যাকাণ্ডের খবর অস্বীকার করে কিন্তু ২০শে অক্টোবর তারা স্বীকার করে নেয় যে, তিনি খাসোগি কনস্যুলেটের ভেতর মৃত্যুবরণ করেছেন।[১০][১১]কারণ হিসেবে তারা উল্লেখ করেন, খাসোগি ও কনস্যুলেটের কর্মকর্তাদের মধ্যে ধস্তাধস্তির এক পর্যায়ে তিনি মৃত্যুবরণ করেন।[১২]
Mr. Khashoggi, who wrote columns for The Washington Post, lived in the United States, and his 60th birthday was on Saturday .