ডাকনাম | আয়-ইলদিজলিলার (ক্রিসেন্ট স্টার)[১] | ||
---|---|---|---|
অ্যাসোসিয়েশন | তুর্কি ফুটবল ফেডারেশন | ||
কনফেডারেশন | উয়েফা (ইউরোপ) | ||
প্রধান কোচ | শেনোল ইয়ুনেশ | ||
অধিনায়ক | বুরাক ইলমাজ | ||
সর্বাধিক ম্যাচ | রুশতু রেচবার (১২০) | ||
শীর্ষ গোলদাতা | হাকান শুকুর (৫১) | ||
মাঠ | বিভিন্ন | ||
ফিফা কোড | TUR | ||
ওয়েবসাইট | www | ||
| |||
ফিফা র্যাঙ্কিং | |||
বর্তমান | ৩৭ (২১ ডিসেম্বর ২০২৩)[২] | ||
সর্বোচ্চ | ৫ (জুন ২০০৪) | ||
সর্বনিম্ন | ৬৭ (অক্টোবর ১৯৯৩) | ||
এলো র্যাঙ্কিং | |||
বর্তমান | ২৯ ১১ (১২ জানুয়ারি ২০২৪)[৩] | ||
সর্বোচ্চ | ১০ (১৬ অক্টোবর ২০২০, নভেম্বর ২০০২) | ||
সর্বনিম্ন | ৭২ (১৩ নভেম্বর ১৯৮৫, ২৯ অক্টোবর ১৯৮৬) | ||
প্রথম আন্তর্জাতিক খেলা | |||
তুরস্ক ২–২ রোমানিয়া (ইস্তাম্বুল, তুরস্ক; ২৬ অক্টোবর ১৯২৩)[৪] | |||
বৃহত্তম জয় | |||
তুরস্ক ৭–০ সিরিয়া (আঙ্কারা, তুরস্ক; ২০ নভেম্বর ১৯৪৯) তুরস্ক ৭–০ দক্ষিণ কোরিয়া (জেনেভা, সুইজারল্যান্ড; ২০ জুন ১৯৫৪) তুরস্ক ৭–০ সান মারিনো (ইস্তাম্বুল, তুরস্ক; ১০ নভেম্বর ১৯৯৬) | |||
বৃহত্তম পরাজয় | |||
পোল্যান্ড ৮–০ তুরস্ক (খজুফ, পোল্যান্ড; ২৪ এপ্রিল ১৯৬৮) তুরস্ক ০–৮ ইংল্যান্ড (ইস্তাম্বুল, তুরস্ক; ১৪ নভেম্বর ১৯৮৪) ইংল্যান্ড ৮–০ তুরস্ক (লন্ডন, ইংল্যান্ড; ১৪ অক্টোবর ১৯৮৭) | |||
বিশ্বকাপ | |||
অংশগ্রহণ | ২ (১৯৫৪-এ প্রথম) | ||
সেরা সাফল্য | তৃতীয় স্থান (২০০২) | ||
উয়েফা ইউরোপীয় চ্যাম্পিয়নশিপ | |||
অংশগ্রহণ | ৫ (১৯৯৬-এ প্রথম) | ||
সেরা সাফল্য | সেমি-ফাইনাল (২০০৮) | ||
অলিম্পিক গেমস | |||
অংশগ্রহণ | ৬ (১৯১৪-এ প্রথম) | ||
সেরা সাফল্য | কোয়ার্টার-ফাইনাল (১৯৪৮, ১৯৫২) | ||
কনফেডারেশন্স কাপ | |||
অংশগ্রহণ | ১ (২০০৩-এ প্রথম) | ||
সেরা সাফল্য | তৃতীয় স্থান (২০০৩) |
তুরস্ক জাতীয় ফুটবল দল (তুর্কি: Türkiye Millî Futbol Takımı, ইংরেজি: Turkey national football team) হচ্ছে আন্তর্জাতিক ফুটবলে তুরস্কের প্রতিনিধিত্বকারী পুরুষদের জাতীয় দল, যার সকল কার্যক্রম তুরস্কের ফুটবলের সর্বোচ্চ নিয়ন্ত্রক সংস্থা তুর্কি ফুটবল ফেডারেশন দ্বারা নিয়ন্ত্রিত হয়। এই দলটি ১৯২৩ সাল হতে ফুটবলের সর্বোচ্চ সংস্থা ফিফার এবং ১৯৬২ সাল হতে তাদের আঞ্চলিক সংস্থা উয়েফার সদস্য হিসেবে রয়েছে।[৫] ১৯২৩ সালের ২৬শে অক্টোবর তারিখে, তুরস্ক প্রথমবারের মতো আন্তর্জাতিক খেলায় অংশগ্রহণ করেছে; তুরস্কের ইস্তাম্বুলে অনুষ্ঠিত তুরস্ক এবং রোমানিয়ার মধ্যকার উক্ত ম্যাচটি ২–২ গোলে ড্র হয়েছিল।
আয়-ইলদিজলিলার নামে পরিচিত এই দলটি বেশ কয়েকটি স্টেডিয়ামে তাদের হোম ম্যাচগুলো আয়োজন করে থাকে। এই দলের প্রধান কার্যালয় তুরস্কের রাজধানী ইস্তাম্বুলে অবস্থিত। বর্তমানে এই দলের ম্যানেজারের দায়িত্ব পালন করছেন শেনোল ইয়ুনেশ এবং অধিনায়কের দায়িত্ব পালন করছেন লিলের আক্রমণভাগের খেলোয়াড় বুরাক ইলমাজ।
তুরস্ক এপর্যন্ত ২ বার ফিফা বিশ্বকাপে অংশগ্রহণ করেছে, যার মধ্যে সেরা সাফল্য হচ্ছে ২০০২ ফিফা বিশ্বকাপে ৩য় স্থান অর্জন করা, যেখানে তারা দক্ষিণ কোরিয়াকে ৩–২ গোলের ব্যবধানে পরাজিত করেছে। অন্যদিকে, উয়েফা ইউরোপীয় চ্যাম্পিয়নশিপে তুরস্ক এপর্যন্ত ৫ বার অংশগ্রহণ করেছে, যার মধ্যে সেরা সাফল্য হচ্ছে উয়েফা ইউরো ২০০৮-এর সেমি-ফাইনালে পৌঁছানো, যেখানে তারা জার্মানির কাছে ৩–২ গোলের ব্যবধানে পরাজিত হয়েছে। এছাড়াও, ২০০৩ ফিফা কনফেডারেশন্স কাপে তুরস্ক তৃতীয় স্থান অর্জন করেছে।
রুশতু রেচবার, হাকান শুকুর, বুলেন্ত কর্কমাজ, বুরাক ইলমাজ এবং তুনজায় শানলির মতো খেলোয়াড়গণ তুরস্কের জার্সি গায়ে মাঠ কাঁপিয়েছেন।
ফিফা বিশ্ব র্যাঙ্কিংয়ে, ২০০৪ সালের জুন মাসে প্রকাশিত র্যাঙ্কিংয়ে তুরস্ক তাদের ইতিহাসে সর্বোচ্চ অবস্থান (৫ম) অর্জন করে[৬] এবং ১৯৯৩ সালের অক্টোবর মাসে প্রকাশিত র্যাঙ্কিংয়ে তারা ৬৭তম স্থান অধিকার করে, যা তাদের ইতিহাসে সর্বনিম্ন। অন্যদিকে, বিশ্ব ফুটবল এলো রেটিংয়ে তুরস্কের সর্বোচ্চ অবস্থান হচ্ছে ১০ম (যা তারা ২০০২ সালে অর্জন করেছিল) এবং সর্বনিম্ন অবস্থান হচ্ছে ৭২। নিম্নে বর্তমানে ফিফা বিশ্ব র্যাঙ্কিং এবং বিশ্ব ফুটবল এলো রেটিংয়ে অবস্থান উল্লেখ করা হলো:
অবস্থান | পরিবর্তন | দল | পয়েন্ট |
---|---|---|---|
৩৫ | পেরু | ১৫১২.৬৮ | |
৩৬ | স্কটল্যান্ড | ১৫০৬.৮৯ | |
৩৭ | তুরস্ক | ১৫০৫.২৮ | |
৩৮ | রাশিয়া | ১৪৯৮.৮৪ | |
৩৯ | চেক প্রজাতন্ত্র | ১৪৯৪.০৪ |
অবস্থান | পরিবর্তন | দল | পয়েন্ট |
---|---|---|---|
২৭ | ৩ | অস্ট্রেলিয়া | ১৭৮৭ |
২৮ | ৫ | মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র | ১৭৭৬ |
২৯ | ১১ | তুরস্ক | ১৭৬৬ |
৩০ | ২৩ | পানামা | ১৭৬৫ |
৩১ | ৪ | চেক প্রজাতন্ত্র | ১৭৫৭ |
ফিফা বিশ্বকাপ | বাছাইপর্ব | ||||||||||||||
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
সাল | পর্ব | অবস্থান | ম্যাচ | জয় | ড্র | হার | স্বগো | বিগো | ম্যাচ | জয় | ড্র | হার | স্বগো | বিগো | |
১৯৩০ | অংশগ্রহণ করেনি | অংশগ্রহণ করেনি | |||||||||||||
১৯৩৪ | প্রত্যাহার | প্রত্যাহার | |||||||||||||
১৯৩৮ | অংশগ্রহণ করেনি | অংশগ্রহণ করেনি | |||||||||||||
১৯৫০ | উত্তীর্ণ তবে প্রত্যাহার | ১ | ১ | ০ | ০ | ৭ | ০ | ||||||||
১৯৫৪ | গ্রুপ পর্ব | ৯ম | ৩ | ১ | ০ | ২ | ১০ | ১১ | ৩ | ১ | ১ | ১ | ৪ | ৬ | |
১৯৫৮ | প্রত্যাহার | প্রত্যাহার | |||||||||||||
১৯৬২ | উত্তীর্ণ হয়নি | ৪ | ২ | ০ | ২ | ৪ | ৪ | ||||||||
১৯৬৬ | ৬ | ১ | ০ | ৫ | ৪ | ১৯ | |||||||||
১৯৭০ | ৪ | ০ | ০ | ৪ | ২ | ১৩ | |||||||||
১৯৭৪ | ৬ | ২ | ২ | ২ | ৫ | ৩ | |||||||||
১৯৭৮ | ৬ | ২ | ১ | ৩ | ৯ | ৫ | |||||||||
১৯৮২ | ৮ | ০ | ০ | ৮ | ১ | ২২ | |||||||||
১৯৮৬ | ৮ | ০ | ১ | ৭ | ২ | ২৪ | |||||||||
১৯৯০ | ৮ | ৩ | ১ | ৪ | ১২ | ১০ | |||||||||
১৯৯৪ | ১০ | ৩ | ১ | ৬ | ১১ | ১৯ | |||||||||
১৯৯৮ | ৮ | ৪ | ২ | ২ | ২১ | ৯ | |||||||||
২০০২ | ৩য় স্থান নির্ধারণী | ৩য় | ৭ | ৪ | ১ | ২ | ১০ | ৬ | ১২ | ৮ | ৩ | ১ | ২৪ | ৮ | |
২০০৬ | উত্তীর্ণ হয়নি | ১৪ | ৭ | ৫ | ২ | ২৭ | ১৩ | ||||||||
২০১০ | ১০ | ৪ | ৩ | ৩ | ১৩ | ১০ | |||||||||
২০১৪ | ১০ | ৫ | ১ | ৪ | ১৬ | ৯ | |||||||||
২০১৮ | ১০ | ৪ | ৩ | ৩ | ১৪ | ১৩ | |||||||||
২০২২ | অনির্ধারিত | অনির্ধারিত | |||||||||||||
মোট | ৩য় স্থান নির্ধারণী | ২/২৩ | ১০ | ৫ | ১ | ৪ | ২০ | ১৭ | ১২৮ | ৪৭ | ২৪ | ৫৭ | ১৭৬ | ১৮৭ |