নিকি হ্যালি | |
---|---|
২৯তম জাতিসংঘ মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রদূত | |
কাজের মেয়াদ ২৭ জানুয়ারী ২০১৭ – ৩১ ডিসেম্বর ২০১৮ | |
রাষ্ট্রপতি | ডোনাল্ড ট্রাম্প |
ডেপুটি |
|
পূর্বসূরী | সামান্থা পাওয়ার |
উত্তরসূরী | কেলি ক্রাফট |
১১৬ তম দক্ষিণ ক্যারোলিনার গভর্নর | |
কাজের মেয়াদ ১২ জানুয়ারী ২০১১ – ২৪ জানুয়ারী ২০১৭ | |
লেফটেন্যান্ট |
|
পূর্বসূরী | মার্ক সানফোর্ড |
উত্তরসূরী | হেনরি ম্যাকমাস্টার |
-নির্বাচিত সদস্য ৮৭তম জেলা থেকে | |
কাজের মেয়াদ ১১ জানুয়ারী ২০০৫ – ১১ জানুয়ারী ২০১১ | |
পূর্বসূরী | ল্যারি কুন |
উত্তরসূরী | টড অ্যাটওয়াটার |
ব্যক্তিগত বিবরণ | |
জন্ম | নিমারটা নিকি রান্ধাওয়া ২০ জানুয়ারি ১৯৭২ বামবার্গ, দক্ষিণ ক্যারোলিনা, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র |
রাজনৈতিক দল | রিপাবলিকান পার্টি |
দাম্পত্য সঙ্গী | মাইকেল হ্যালি (বি. ১৯৯৬) |
সন্তান | ২ |
শিক্ষা | ক্লেমসন বিশ্ববিদ্যালয় (বিএস) |
স্বাক্ষর | |
ওয়েবসাইট | দাপ্তরিক ওয়েবসাইট |
নিমারতা নিকি হ্যালি (জন্ম: ২০ জানুয়ারী ১৯৭২[১][২]) হলো একজন মার্কিন রাজনীতিবিদ। যিনি ২০১১ থেকে ২০১৭ সাল পর্যন্ত দক্ষিণ ক্যারোলিনার ১১৬ তম গভর্নর হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন। তিনি রাষ্ট্রপতি ডোনাল্ড ট্রাম্প দ্বারা জাতিসংঘে ২৯তম মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রদূত হিসেবে নিযুক্ত হন এবং ২০১৭ জানুয়ারি থেকে ২০১৮ ডিসেম্বর পর্যন্ত কাজ করেন।[৩]
হ্যালি দক্ষিণ ক্যারোলিনার বামবার্গে জন্মগ্রহণ করেন এবং ক্লেমসন বিশ্ববিদ্যালয় থেকে অ্যাকাউন্টিং এ ডিগ্রি অর্জন করেন। ন্যাশনাল অ্যাসোসিয়েশন অফ উইমেন বিজনেস ওনার্স- এর কোষাধ্যক্ষ এবং সভাপতি হিসেবে কাজ করার আগে তিনি তার পরিবারের পোশাক ব্যবসায় যোগ দেন। ২০০৪ সালে দক্ষিণ ক্যারোলিনা হাউস অফ রিপ্রেজেন্টেটিভসে প্রথম নির্বাচিত হন, তিনি তিনটি মেয়াদে দায়িত্ব পালন করেন। ২০১০ সালে, তার তৃতীয় মেয়াদে তিনি দক্ষিণ ক্যারোলিনার গভর্নর নির্বাচিত হন এবং ২০১৪ সালে তিনি পুনরায় নির্বাচনে জয়ী হন। হ্যালি ছিলেন দক্ষিণ ক্যারোলিনার প্রথম মহিলা গভর্নর, দেশের সর্বকনিষ্ঠ গভর্নর এবং ভারতীয় বংশোদ্ভূত দ্বিতীয় গভর্নর (সাথী রিপাবলিকান ববি জিন্দালের পরেলুইসিয়ানার)। তিনি ছিলেন এশিয়ান আমেরিকান ঐতিহ্যের প্রথম মহিলা গভর্নর। ২০১৭ সালে হ্যালি রাষ্ট্রপতির মন্ত্রিসভার প্রথম ভারতীয় মার্কিন সদস্য হন।[৪]
হ্যালি ২০১৭ থেকে ২০২৮ সাল পর্যন্ত জাতিসংঘে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রদূত হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। তিনি মার্কিন সিনেট দ্বারা ৯৬-৪ ভোটে জয়ী হন এবং ২০১৭ সালের ২৭ জানুয়ারীযে শপথ গ্রহণ করেন। হ্যালি সামরিক শক্তি ব্যবহারে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ইচ্ছুকতা নিশ্চিত করেছেন ২০১৭-২০১৮ উত্তর কোরিয়া সংকটের পরিপ্রেক্ষিতে উত্তর কোরিয়ার আরও ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষার প্রতিক্রিয়া। তিনি নিরাপত্তা পরিষদে মার্কিন স্বার্থ রক্ষা করেন, বিশেষ করে ইসরায়েলের প্রতি মার্কিন সমর্থন,[৫] এবং জাতিসংঘের মানবাধিকার কাউন্সিল থেকে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রকে প্রত্যাহারের প্রচেষ্টার নেতৃত্ব দেন। তিনি ২০১৮ সালের ৩১ ডিসেম্বর স্বেচ্ছায় রাষ্ট্রদূতের পদ থেকে সরে দাঁড়ান।[৬]
২০২৪ সালে হ্যালি মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্টের জন্য ২০২৪ সালের রিপাবলিকান পার্টির প্রেসিডেন্ট প্রাইমারিতে একজন প্রার্থী। তিনি ২০২৩ সালের ফেব্রুয়ারিতে তার প্রচারণার ঘোষণা দেন।[৭]
South Carolina House of Representatives | ||
---|---|---|
পূর্বসূরী Larry Koon |
Member of the South Carolina House of Representatives from the 87th district 2005–2011 |
উত্তরসূরী Todd Atwater |
পার্টির রাজনৈতিক কার্যালয় | ||
পূর্বসূরী Mark Sanford |
Republican nominee for Governor of South Carolina 2010, 2014 |
উত্তরসূরী Henry McMaster |
পূর্বসূরী Joni Ernst |
Response to the State of the Union address 2016 |
উত্তরসূরী Steve Beshear |
রাজনৈতিক দপ্তর | ||
পূর্বসূরী Mark Sanford |
Governor of South Carolina 2011–2017 |
উত্তরসূরী Henry McMaster |
কূটনৈতিক পদবী | ||
পূর্বসূরী Samantha Power |
United States Ambassador to the United Nations 2017–2018 |
উত্তরসূরী Kelly Craft |
United States order of precedence | ||
পূর্বসূরী Mark Sanford Former Governor হিসেবে |
Order of precedence of the United States Within South Carolina |
উত্তরসূরী Mike Castle Former Governor হিসেবে |
Order of precedence of the United States Outside South Carolina |
উত্তরসূরী John H. Sununu Former Governor হিসেবে |
অনুবাদ বিষয়ক এই নিবন্ধটি অসম্পূর্ণ। আপনি চাইলে এটিকে সম্প্রসারিত করে উইকিপিডিয়াকে সাহায্য করতে পারেন। |