প্রাণী সময়গত পরিসীমা: | |
---|---|
বৈজ্ঞানিক শ্রেণীবিন্যাস | |
মহাজগত: | সংবাহী উদ্ভিদ (ট্র্যাকিওফাইট) |
গোষ্ঠী: | অ্যামোরফিয়া |
গোষ্ঠী: | ওবাজোয়া |
(শ্রেণিবিহীন): | ওপিস্থোকোন্ট |
(শ্রেণিবিহীন): | হলোজোয়া |
(শ্রেণিবিহীন): | ফাইলোজোয়া |
জগৎ/রাজ্য: | অ্যানিম্যালিয়া (Animalia) |
প্রাণী হল বহুকোষী এবং সুকেন্দ্রিক জীবের একটি বৃহৎ গোষ্ঠী। এরা অ্যানিম্যালিয়া বা মেটাজোয়া রাজ্যের অন্তর্গত। বয়স কিছুটা বাড়তেই প্রায় সব প্রাণীর দেহাবয়ব সুস্থির হয়ে যায়। অবশ্য কিছু প্রাণীকে জীবনের নির্দিষ্ট সময়ে রূপান্তরিত হতেও দেখা যায়। অধিকাংশ প্রাণীই চলনক্ষম, অর্থাৎ তারা স্বতঃস্ফূর্তভাবে এক স্থান থেকে অন্য স্থানে গমন করতে পারে। অধিকাংশ প্রাণীই পরভোজী অর্থাৎ তারা জীবন ধারণের জন্য অন্য জীবের উপর নির্ভরশীল।
এখন পর্যন্ত আবিষ্কৃত প্রাচীনতম প্রাণীটি আজ থেকে ৫৪২ মিলিয়ন বছর পূর্বে পৃথিবীতে বাস করতো। ক্যামব্রিয়ান বিস্ফোরণের সময়ের একটি জীবাশ্ম আবিষ্কৃত হয়েছে যার মাধ্যমে আমরা এটা জানতে পেরেছি। জলে প্রথম প্রাণীর আবির্ভাব ঘটেছে বলে প্রাণীটি জলচর বলেই জীববিজ্ঞানীরা ধারণা করেন ।
গত দুই শতাব্দী ধরে আধুনিক সার্কাসে অনেক ধরনের প্রজাতির প্রাণী সার্কাসের অন্যতম প্রধান আকর্ষণ ও অংশ হয়ে দাঁড়িয়েছে। বন্য প্রাণী বিশেষতঃ সিংহ, বাঘ, ভল্লুকের ন্যায় প্রাণীগুলোকে সার্কাসে ব্যবহার করা হচ্ছে। এছাড়াও উট, ঘোড়া, হাতিসহ গৃহপালিত কুকুরও এর অন্তর্ভুক্ত হয়েছে। সাম্প্রতিককালে মানুষের ধ্যান-ধারনায় পরিবর্তনের ছোঁয়া লক্ষ্য করা যায়। বন্য প্রাণীকে দক্ষতা প্রদর্শনে বাধ্য করানোর ন্যায় কর্মে এর দায়িত্বরত প্রশিক্ষক প্রয়োজনে রূঢ় আচরণ করছেন। তন্মধ্যে - প্রাণীকে আঘাত করা, ইলেকট্রিক শক দেয়াসহ অন্য কোন উপায়ে ব্যথা প্রদান করা অন্যতম। এছাড়াও, প্রাণীগুলোকে সর্বদাই ছোট খাঁচায় পুরে সফরে নিয়ে যাওয়া হয়। অনেক দেশের মানুষ সার্কাসে বন্য প্রাণীর ব্যবহার দেখতে চায় না।
Choanozoa |
| ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
950 mya |
এই নিবন্ধটি অসম্পূর্ণ। আপনি চাইলে এটিকে সম্প্রসারিত করে উইকিপিডিয়াকে সাহায্য করতে পারেন। |