রোগশয্যাসম্বন্ধীয় তথ্য | |
---|---|
এএইচএফএস/ ড্রাগস.কম | মনোগ্রাফ |
গর্ভাবস্থার শ্রেণি |
|
নির্ভরতা দায় | High |
প্রয়োগের স্থান | Inhalation (smoking), insufflation (snorting), oral, rectal, subcutaneous (S.C), intramuscular (I.M), intravenous (I.V), epidural, and intrathecal (I.T.) |
এটিসি কোড | |
আইনি অবস্থা | |
আইনি অবস্থা |
|
ফার্মাকোকাইনেটিক উপাত্ত | |
জৈবপ্রাপ্যতা | 20–40% (oral), 36–71% (rectally),[১] 100% (IV/IM) |
প্রোটিন বন্ধন | 30–40% |
বিপাক | Hepatic 90% |
বর্জন অর্ধ-জীবন | 2–3 hours |
রেচন | Renal 90%, biliary 10% |
শনাক্তকারী | |
| |
সিএএস নম্বর |
|
পাবকেম সিআইডি | |
আইইউপিএইচএআর/ বিপিএস | |
ড্রাগব্যাংক | |
কেমস্পাইডার | |
ইউএনআইআই | |
কেইজিজি | |
সিএইচইবিআই | |
সিএইচইএমবিএল | |
কমপটক্স ড্যাশবোর্ড (আইপিএ) | |
ইসিএইচএ ইনফোকার্ড | 100.000.291 |
রাসায়নিক ও ভৌত তথ্য | |
সংকেত | C17H19NO3 |
মোলার ভর | 285.34 |
থ্রিডি মডেল (জেএসমোল) | |
জলে দ্রাব্যতা | HCl & sulf.: 60 mg/mL (20 °C) |
| |
|
মরফিন একটি জৈব যৌগ। এর রাসায়নিক সংকেত C17H19NO3 । মরফিন হলো আফিং-এর প্রধান উপাদান।এটি একটি উপক্ষার ( Alkaloid ) এবং প্রবলভাবে কার্যকর অপিওয়েড(Opiate) ব্যথানাশক। এটি সরাসরি কেন্দ্রীয় স্নায়ুতন্ত্রের উপর কাজ করে ব্যথার অনুভূতি নাশ করে। এটি অতি নিদ্রাকারকও বটে। এটি প্রাকৃতিকভাবে উৎপাদিত অ্যালকালয়েড জাতীয় পদার্থ যা অপিয়াম পপি নামক উদ্ভিদের অপরিপক্ক বীজের আঠালো রস থেকে আহরণ করা হয়।
১৮০৫ সালে জার্মান ফার্মাসিস্ট ফ্রিডরিখ সার্টারনার (Friedrich Sertürner) সর্বপ্রথম আফিং থেকে মরফিন পৃথক করেন এবং এর নামকরণ করেন গ্রিক স্বপ্ন দেবতা মরফিয়াস এর নাম অনুসারে।
মরফিন স্নায়ুতন্ত্রের অপিওয়েড (Opiate) রিসেপ্টরের উপর ক্রিয়া করে ব্যথা উদ্দীপনার পরিবহনকে রোহিত করে ও অবসাদ তৈরি করে।
এটা প্রাথমিকভাবে ব্যথা নাশক হিসেবে ব্যবহৃত হয়। অস্ত্রোপচারকালে রুগীকে অজ্ঞান করতে এর ব্যবহার আছে। এছাড়া হৃদপিণ্ডের অসুখ যেমন মায়োকার্ডিয়াল ইনফার্কশন, অ্যাকিউট করোনারি সিনড্রোম এবং ফুসফুসের ইডিমা বা শোথরোগেও মরফিন ব্যবহার করা হয়। চিকিৎসাশাস্ত্রে মরফিনের ব্যাপক ব্যবহার শুরু হয় দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধেরসময়। সেইসময় যুদ্ধাহত মর্কিন সৈনিকদের আঘাতের ব্যথা কমাতে ও শল্যচিকিৎসায় চেতনানশক হিসাবে মরফিন ব্যবহৃত হত। পুনঃপুন ব্যবহারের ফলে পরবর্তীকালে সৈনিকদের মধ্যে মরফিনের প্রতি আসক্তি তৈরি হয় যা “সোলজার ডিজিস” নামে পরিচিত।
মরফিন প্রচণ্ড আসক্তিকারক। এটা মানসিক ও শারীরিক উভয় ধরনের নির্ভরশীলতা তৈরি করে। মরফিনে আসক্তরা মারাত্মক রকমের অবসাদগ্রস্ততা,বিষন্নতা,নিদ্রাহীনতা, স্মৃতিবিচ্যুতি, মতিভ্রমে আক্রান্ত হয়ে থাকে।এটা সিডিউল-১ ঔষধ এবং এটার বিক্রি, বিপণন, ব্যবহার মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের অধীনে করা হয়।
|month=
উপেক্ষা করা হয়েছে (সাহায্য); অজানা প্যারামিটার |coauthors=
উপেক্ষা করা হয়েছে (|author=
ব্যবহারের পরামর্শ দেয়া হচ্ছে) (সাহায্য)