হুইটনী হাস্টন | |
---|---|
প্রাথমিক তথ্য | |
জন্মনাম | হুইটনী এলিজাবেথ হাস্টন Whitney Elizabeth Houston |
জন্ম | নিউয়ার্ক, নিউ জার্সি, যুক্তরাষ্ট্র | ৯ আগস্ট ১৯৬৩
মৃত্যু | ফেব্রুয়ারি ১১, ২০১২ বেভার্লী হিল্স, ক্যালিফোর্নিয়া, যুক্তরাষ্ট্র | (বয়স ৪৮)
ধরন | পপ্, সউল, আর এণ্ড বি, ডান্স, গস্পেল |
পেশা | গায়িকা, অভিনেত্রী, মডেল, চলচ্চিত্র পরিচালক,[১] রেকর্ড প্রযোজক,[২] গীতিকার |
বাদ্যযন্ত্র | ভকেল্, পিয়ানো |
কার্যকাল | ১৯৭৭-২০১২ |
লেবেল | এরিষ্টা, আর সি এ' |
ওয়েবসাইট | দাপ্তরিক ওয়েবসাইট |
হুইটনী এলিজাবেথ হাস্টন (আগস্ট ৯, ১৯৭৩ – ফেব্রুবারী ১১, ২০১২) যুক্তরাষ্ট্রএর একজন প্রতিভাসম্পন্ন কণ্ঠশিল্পী, মঞ্চশিল্পী, প্রযোজক ও ছিলেন। ২০০৯ সালে গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ডর মতে তিনি বিশ্বের সবচেয়ে বেশি পুরস্কার পাওয়া নারী[৩]। ২০১০ সাল পর্য্যন্ত তার জীবন জুড়ে ৪১৫ সংখ্যক পুরস্কারসমূহের মধ্যে ২ টা এমী অ্যাওয়ার্ড, ৬টা গ্র্যামি অ্যাওয়ার্ড, ৩০ টা বিলবোর্ড মিউজিক অ্যাওয়ার্ড ও ২২ টা আমেরিকান মিউজিক অ্যাওয়ার্ড মুখ্য। এর উপরে হাস্টন বিশ্বের অভিলেখসংখ্যক পরিমানে বিক্রী হওয়া বিভিন্ন শ্রাব্য-দৃশ্য মাধ্যমের প্রকাশকারী সংগীতজ্ঞ[৪][৫]। তার সময়ের প্রসিদ্ধ সোল গায়ক সংগীতজ্ঞ সকলের, বিশেষত মাক সিসি হাস্টন, সম্বন্ধীয় ডায়ন বারবিক ও ডী ডী বারবিকি, ও গডমাডার এরিথা ফ্রেঙ্কলিনর থেকে অনুপ্রাণিত হয়ে হাস্টন ১১ বছর বয়সেই তার নিউ জার্সী গীর্জার জুনিয়র গস্পেল choir গেয়ে সংগীত জীবনের সূচনা করেন[৬]। পরে মাকর সঙ্গে নিউ ইয়র্কএর শহর এলাকার নৈশ ক্লাবে গান গেয়ে থাকায় তার এরিষ্টা রেকর্ডর লেবেল-হেড ক্লাইভ ডেভিসর সঙ্গে পড়ে । হাস্টন সাতটি ষ্টুডিয়ো এলবাম ও তিনটি সাউণ্ডট্রেক এলবাম প্রকাশ করেন; ডায়মণ্ড, মালটি প্লেটিনাম, প্লেটিনাম বা গোল্ড সার্টিফিকেস্যন জুবিলী পালন করেন।
২০১২ সালের ১১ ফেব্রুবারী তারিখে ক্যালিফোর্ণিয়ার বীভার্লি হিলের বীভার্লি হিল্টন হোটেলে কোনো অজ্ঞাত কারণবশতঃ হাস্টনের মৃত্যু হয় [৭] ।