বিবরণ | |
---|---|
তারিখ | বাছাইপর্ব: ২৮ জুন – ২৪ আগস্ট ২০১৬ চূড়ান্ত প্রতিযোগিতা: ১৩ সেপ্টেম্বর ২০১৬ – ৩ জুন ২০১৭ |
দল | পূর্ণাঙ্গ প্রতিযোগিতা: ৩২ সর্বমোট: ৭৮ (৫৩টি অ্যাসোসিয়েশন থেকে) |
চূড়ান্ত অবস্থান | |
চ্যাম্পিয়ন | রিয়াল মাদ্রিদ (১২তম শিরোপা) |
রানার-আপ | ইয়ুভেন্তুস |
পরিসংখ্যান | |
ম্যাচ | ১২৫ |
গোল সংখ্যা | ৩৮০ (ম্যাচ প্রতি ৩.০৪টি) |
দর্শক সংখ্যা | ৫৩,৯৯,৮০২ (ম্যাচ প্রতি ৪৩,১৯৮ জন) |
শীর্ষ গোলদাতা | ক্রিস্তিয়ানো রোনালদো (১২ গোল) |
সেরা খেলোয়াড় |
|
২০১৬–১৭ উয়েফা চ্যাম্পিয়নস লিগ উয়েফা কর্তৃক ইউরোপের প্রিমিয়ার ক্লাবগুলোর মধ্যে আয়োজিত ৬২তম ফুটবল টুর্নামেন্ট এবং ইউরোপিয়ান চ্যাম্পিয়ন ক্লাবস' কাপ থেকে উয়েফা চ্যাম্পিয়নস লিগে নামকরণের পর ২৫তম মৌসুম ছিল।
ওয়েলসের কার্ডিফের মিলেনিয়াম স্টেডিয়ামে ইয়ুভেন্তুস এবং রিয়াল মাদ্রিদের মধ্যে ফাইনাল খেলা অনুষ্ঠিত হয়েছিল।[৫][৬] ১৯৯৮ সালের ফাইনাল খেলায় মুখোমুখি হওয়ার পর, দ্বিতীয়বারের মতো এই প্রতিযোগিতার শিরোপা নির্ধারণী ম্যাচে একে অপরের মুখোমুখি হয়েছিল। রিয়াল মাদ্রিদ, বর্তমান চ্যাম্পিয়ন, জুভেন্টাসকে ৪–১ গোলে হারিয়ে ১২তম শিরোপা জয়লাভ করেছিল। এই জয়ের মধ্য দিয়ে, রিয়াল মাদ্রিদ চ্যাম্পিয়নস লিগ যুগে এবং ১৯৯০ সালে মিলানের পর প্রথম দল হিসেবে টানা দুইবার শিরোপা জয়লাভ করেছিল
বিজয়ী হিসেবে, রিয়াল মাদ্রিদ সংযুক্ত আরব আমিরাতে ২০১৭ ফিফা ক্লাব বিশ্বকাপে উয়েফার প্রতিনিধি হিসেবে উত্তীর্ণ হয়েছিল এবং ২০১৭ উয়েফা সুপার কাপে, ২০১৬–১৭ উয়েফা ইউরোপা লিগের বিজয়ী দল ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডের বিরুদ্ধে খেলার যোগ্যতা অর্জন করেছিল।
ক্রম | খেলোয়াড় | দল | গোল | মিনিট খেলেছে |
---|---|---|---|---|
১ | ক্রিস্তিয়ানো রোনালদো | রিয়াল মাদ্রিদ | ১২ | ১২০০ |
২ | লিওনেল মেসি | বার্সেলোনা | ১১ | ৮১০ |
৩ | এদিনসন কাভানি | পারি সাঁ-জেরমাঁ | ৮ | ৭২০ |
রবার্ত লেভানদোস্কি | বায়ার্ন মিউনিখ | ৭৯৪ | ||
5 | পিয়ের-এমেরিক অবামেয়াঁগ | বরুসিয়া ডর্টমুন্ড | ৭ | ৭০৮ |
৬ | কিলিয়ান এমবাপে | মোনাকো | ৬ | ৫৩৬ |
অঁতোয়ান গ্রিয়েজমান | আতলেতিকো মাদ্রিদ | ১০৬৮ | ||
৮ | সার্হিও আগুয়েরো | ম্যানচেস্টার সিটি | ৫ | ৫৪১ |
ড্রিস মের্টেনস | নাপোলি | ৫৭১ | ||
রাদেমাল ফ্যালকাও | মোনাকো | ৬৬৬ | ||
করিম বেনজেমা | রিয়াল মাদ্রিদ | ৯৫৪ | ||
গঞ্জালো ইগুয়াইন | ইয়ুভেন্তুস | ১০৩৯ |
উৎস:[৭]